তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও? ছোটবেলায় সবচেয়ে বেশি বার জিজ্ঞাসা করা সেই প্রশ্নের উত্তর
আজ ইক্টু নিজের কথা লিখি। কথাগুলো আমার জন্মদিনকে ঘিরে। ২৫ এপ্রিল আমার ২৮ তম জন্মবার্ষিকী গেলো। জন্মদিন কাছে আসলে এবং চলে গেলে আমার মন অনেক আবেগপ্রবণ হয় যায়। সবার হয় কিনা জানিনা। কিন্তু আমার হয়। আর এই আবেগের কেন্দ্রবিন্দু আমার ছোটবেলার শৈশবের দিনগুলো। ভাবনা আসে যে এত গুলো বছর কিভাবে পার হলো। আগের জন্মদিন গুলোতে কি করেছিলাম। তার আগের বার কি করসিলাম এইভাবে আগের দিনের কথা বার বার মনে পরে। জন্মদিনের দুইদিন আগেই ঈদ গেলো। বলতে গেলে ফ্যাকাসে ঈদ। ছোটবেলায় ঈদের জন্য কত ব্যকুলতা আর কত পরিকল্পনা থাকতো। এখন সেগুলো বলতে গেলে একেবারেই নেই। তবে হ্যাঁ পিচ্চি পাচ্চা গুলোর আনন্দ দেখে ইক্টু আরটু ভালো লাগে। তারা যদি জানতো যে বড় হয়ে গেলে তাদের আর এসব আনন্দ থাকবেনা তাহলে তারা হয়ত আর বড় হইতেই চাইতনা। কিন্তু কিছুতো করার নাই বয়স বাড়লে বড় হইতেই হবে। ছোটবেলায় আমি সবসময় বড়দের সাথে খেলার বায়না ধরতাম। আমাকে ওরা খেলা নিতনা, তখন আম্মুর কাছে যেয়ে কান্না করতাম। আর ভেতরে ভেতরে খুব আফসোস করতাম কেনো আমি তাদের মত বড় নই। কবেই বা আমি তাদের বয়েসি হয়ে তাদের সাথে খেলতে পারবো। আমার বয়স যখন ১৩ তখন আমি ১৮ বছরের ছেলেদের ফলো করতা