Posts

Featured Post

হিসাব রাখার খুব সহজ একটি Android অ্যাপ একাউন্ট ম্যানেজার || Account Manager || Bangladeshi App Review

Image
দৈনন্দিন আমাদের কত খরচের হিসাব নিকাশই করতে হয়! যেমন দৈনিক চাল-ডাল বাজারের হিসাব, মেসে থাকা মানুষের প্রতিদিনের মিলের(Meal) হিসাব, কারোর কাছে টাকা ধার দিলে বা নিলে সেইটার হিসাব মনে রাখা, স্টুডেন্টদের প্রতিমাসে প্রাইভেট টিউশন/স্কুল/কলেজের ফি, প্রতিদিনের যাতায়াতের ফি ইত্যাদি ইত্যাদি নানান সব খরচ। আবার আমাদের ইনকাম(Income) বা টাকা পাওয়ার হিসাবও কিন্তু কম না। যেমন একজন চাকুরিজীবীর প্রতিমাসে পাওয়া বেতন ও বোনাসের(Bonus) হিসাব, দোকানীদের প্রতিদিনের বেচাবিক্রির ও দোকানের বাকি উঠানোর হিসাব, মেসে থাকা ছাত্রছাত্রীদের মাসের শুরুতে বাসা থেকে বা টিউশনি থেকে পাওয়া টাকার হিসাব ইত্যাদি৷ বেশিরভাগ মানুষই এসব হিসাবনিকাশ খাতা-কলমে করে। যদি কারোর আয়ব্যয়ের খাত অনেকবেশি হয় তাহলে তার জন্য এত হিসাব কাগজে লিখে রাখা খুব কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। আবার খাতা বা হিসাবের কাগজটি সব সময় সাথে না থাকলে কারোর হিসাব চট করে বের করা সম্ভব না। আধুনিক এই দুনিয়ায় খাতা সবসময় হাতে না থাকলেও একটা স্মার্টফোন(Smart Phone) প্রায় সবার কাছেই থাকে। কেমন হতো যদি এই স্মার্টফোনটিতেই আপনার এসব হিসাব নিকাশ সব সেভ(Save) করে রাখা যেত

তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও? ছোটবেলায় সবচেয়ে বেশি বার জিজ্ঞাসা করা সেই প্রশ্নের উত্তর

Image
আজ ইক্টু নিজের কথা লিখি। কথাগুলো আমার জন্মদিনকে ঘিরে। ২৫ এপ্রিল আমার ২৮ তম জন্মবার্ষিকী গেলো। জন্মদিন কাছে আসলে এবং চলে গেলে আমার মন অনেক আবেগপ্রবণ হয় যায়। সবার হয় কিনা জানিনা। কিন্তু আমার হয়। আর এই আবেগের কেন্দ্রবিন্দু আমার ছোটবেলার শৈশবের দিনগুলো। ভাবনা আসে যে এত গুলো বছর কিভাবে পার হলো। আগের জন্মদিন গুলোতে কি করেছিলাম। তার আগের বার কি করসিলাম এইভাবে আগের দিনের কথা বার বার মনে পরে। জন্মদিনের দুইদিন আগেই ঈদ গেলো। বলতে গেলে ফ্যাকাসে ঈদ। ছোটবেলায় ঈদের জন্য কত ব্যকুলতা আর কত পরিকল্পনা থাকতো। এখন সেগুলো বলতে গেলে একেবারেই নেই। তবে হ্যাঁ পিচ্চি পাচ্চা গুলোর আনন্দ দেখে ইক্টু আরটু ভালো লাগে। তারা যদি জানতো যে বড় হয়ে গেলে তাদের আর এসব আনন্দ থাকবেনা তাহলে তারা হয়ত আর বড় হইতেই চাইতনা। কিন্তু কিছুতো করার নাই বয়স বাড়লে বড় হইতেই হবে। ছোটবেলায় আমি সবসময় বড়দের সাথে খেলার বায়না ধরতাম। আমাকে ওরা খেলা নিতনা, তখন আম্মুর কাছে যেয়ে কান্না করতাম। আর ভেতরে ভেতরে খুব আফসোস করতাম কেনো আমি তাদের মত বড় নই। কবেই বা আমি তাদের বয়েসি হয়ে তাদের সাথে খেলতে পারবো। আমার বয়স যখন ১৩ তখন আমি ১৮ বছরের ছেলেদের ফলো করতা

সূর্যালোক থেকে বাসায় এলে আমরা ঘরে অন্ধকার দেখি কেনো । চোখের পরীক্ষা । Test Your Eye

Image
হঠাৎ করে আমরা যখন বেশি আলো র জায়গা থেকে তার চেয়ে তুলনামূলক কম আলোর জায়গায় বা কোনো কম আলোর ঘরে যাই তখন সেই জায়গা বা ঘরটি অন্ধকার দেখি। আবার বাসা থেকে হঠাত বাইরের সূর্যালোকে গেলে চোখ বন্ধ হয়ে আসে। এমন কেন হয় সেটা বোঝার জন্য প্রথমে আমাদের চোখ কিভাবে কাজ করে তা জানা জরুরি। কোনো পার্থিব বস্তু আমরা তখনই দেখি যখন আলোকরশ্মি সেই বস্তুর ওপর আপাতিত হয়ে প্রতিফলন বা প্রতিসরণ এর মাধ্যমে আমাদের চোখের আইরিশের মাঝখানে থাকা ছিদ্র বা চোখের মণি দিয়ে সেই আলোটা রেটিনায় যেয়ে পরে এবং রেটিনার সাথে থাকা রড ও কোন নামের দুইটি স্নায়বিক কোষ এটিকে মস্তিষ্কে পাঠায় এবং আমরা বস্তুটিকে দেখতে পাই। কোনো বস্তু আমরা তখনই উজ্জ্বল দেখি যখন সেই বস্তু থেকে চোখে আসা আলোর পরিমান আশেপাশের অন্য বস্তুর তুলনায় বেশি হয়। মন প্রফুল্লতার জন্য ইন্সটল করুন শ্বাসপ্রশ্বাস এর মেডিটেশন অ্যাপ। কিন্তু আলোর পরিমান খুব বেশি হলে সেটা রেটিনায় স্বাভাবিক অবস্থা থেকে অনেক উজ্জল প্রতিবিম্ব তৈরী করে যার ফলে মস্তিষ্কে র জন্য সেই বস্তুটি দেখাটা কষ্ট হয়ে পরে এবং আমরা ঝাপসা দেখি। চোখের এই সমস্যা কিছুক্ষন পরেই ঠিক হয়ে যায় আমাদের চোখের আইরিশে থাকা মণি বা ছি

শীর্ষ ৩ মানসিক রোগের তালিকা | উদ্বিগ্নতা, বিষন্নতা ও দ্বীমেরুতা | মানসিক রোগ নির্নয়ের অ্যাপ Mental Health Test | Anxiety, Depression and Bipolar

Image
2017 সালের এক গবেষণা অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী প্রায় ৯৭ কোটি মানুষ কোনো না কোনো মানসিক সমস্যা জনিত অসুস্থতায় ভুগছে। অর্থাৎ বিশ্বের প্রতি ৭ জন মানুষের মধ্যে একজন মানসিক ভাবে অসুস্থ। অনেক সময় এটি তাদের আচরণে বোঝা যায়না। সুখের কথা এই যে, এখন মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি নিষিদ্ধ(Taboo) থেকে জনসচেতন এবং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতির দিকে বদলে যাচ্ছে। মানসিক স্বাস্থ্যকে আপনার মনস্তাত্ত্বিক এবং মানসিক সুস্থতা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। mentalhealth.gov এর মতে, জেনেটিক্স, মস্তিষ্কের রসায়ন যেমন অনেক জৈবিক কারণের দ্বারা এটি আক্রান্ত হতে পারে। যেমনঃ ট্রমা(trauma) বা মানসিক আঘাত এবং অপব্যবহারের মতো জীবনের অভিজ্ঞতা বা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার পারিবারিক ইতিহাস। মানসিক স্বাস্থ্য ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স জানিয়েছে যে পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে একজন তাদের জীবদ্দশায় একটি মানসিক অসুস্থতা অনুভব করেন। এই মুহূর্তে, প্রায় 1 মিলিয়ন আমেরিকান মারাত্মক মানসিক ব্যাধি নিয়ে জীবনযাপন করছে। সর্বাধিক ও শীর্ষ সাধারণ ব্যাধিগুলি হলোঃ- উদ্বিগ্নতা(anxiety disorder), মাত্রাতিরিক্ত বিষন্নতা বা হতাশা (Major Depression) এবং দ্বিমেরুতা(Bipol

বদলানো সময়ের সাথে খাপ খাওয়ানো । মানুষের অভিযোজন ক্ষমতা ও করোনা (Corona)

Image
    সময় বদলাচ্ছে। তার সাথে তাল মিলিয়ে বাকি সবকিছুও বদলাচ্ছে। প্রানী জগতের জন্য এই বদলানোর সাথে খাপ খেয়ে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাকে বলে অভিযোজন। যাদের অভিযোজন ক্ষমতা যত বেশি। সে তার জীবনে সে তত সুখী। আর যাদের এই ক্ষমতা কম তারা ডিপ্রেশনে ভুগছে। পাস্ট নিয়ে পড়ে আছে। নেই সামনে আগানোর অনুপ্রেরণা নেই ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠার শক্তি। উদাহরণ স্বরূপ আমরা করোনা কে ধরতে পারি। বাংলাদেশে ও তার আশেপাশের দেশে প্রথম প্রথম যখন করোনা আসে তখনও বেশিরভাগ মানুষের কোনো প্রতিক্রিয়াই দেখা যায়না। যদিও কিছু মানুষ আতঙ্কিত ছিল। কিন্তু যখন সরকার সবজায়গায় একে একে লকডাউন দিচ্ছিলো তখন বেশিরভাগ মানুষই আতঙ্ককিত হয়ে পরেছিলো। হোক সেইটা করোনার আতঙ্ক অথবা তার জীবিকার আতঙ্ক। এরপর যখনই লকডাউন খুলে দিতে দিতে বেশিরভাগ মানুষই অভিযোজিত হয়ে গেলো পরিবেশের সাথে যা আমরা এখন রাস্তাঘাটে বের হলেই দেখতে পাই। কিন্তু প্রথম প্রথম এরাও রোগটাকে ছোট করে দেখেনি। আতঙ্কিত হয়েছে। আর এখন কেউ কেউ করোনা (Corona) কে কিছুই মনে করছেনা। সাধারণ স্বাস্থ্যবিধিও মানছে না রোগটাকে ভয়ও করছেনা। এইটা সময়ের সাথে সাথে মানুষের অভিযোজন এর একটি প্রকৃষ্ঠ উদাহরণ। তবে

ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনির কমন অংক মিডিল টার্ম | Bangla Middle Term Math Tutorial

Image
হ্যালো, কেমন আছো সবাই। আশা করি আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছো। আজ আমরা আলোচনা করবো ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনীর অংকের অনেক সুন্দর একটা টপিক মিডিল টার্ম নিয়ে। যেহেতু বুঝতেই পারছো যে ৬ঠ থেকে ১০ম শ্রেনীর জন্য এই পোস্ট তাই এর বাইরের ক্লাসের মানুষজন পোস্ট এড়িয়ে যাবেন আশা করি। তাহলে চলো প্রথমে একটি সহজ অংক থেকে শুরু করা যাকঃ আমরা নিচের রাশিটির উৎপাদক বিশ্লেষণ দিয়ে আজকের অনুশীলনি শুরু করবো। ১। x² + 3xy + 2y² Solve:  x² + 3xy + 2y²           =  x ² + 2xy + xy + 2y² (১ম ও শেষের পদের সহগ দের গুনফল যত হবে মাঝের পদটি সেই       গুনফলের উতপাদকের যোগফলে এমন ভাবে বিভক্ত করতে হবে যেন ফলাফলটি আগের রাশিটির থেকে ভিন্ন না হয়ে যায়। ( এইখানে আরোও লক্ষ্য রাখতে হবে মাঝের দুই পদের গুনফল এবং প্রথম ও শেষের পদ দুইটির গুনফল যেন সমান হয়। অন্যথায় অংকের উৎপাদক বের হবেনা।)          = x (x + 2y) +y (x + 2y)         = (x + 2y) (x+y) আশা করি বুঝতে পেরেছো সবাই কিভাবে এমন হলো। না বুঝতে পারলে কমেন্ট সেকশনে জানিয়ে দাও। এইবার আরিক্টু তুলনামূলক কঠিন মিডিল টার্ম সমস্যায় যাওয়া যাক। ২। 3a² - 11ab + 10b ² Solve: 3a² - 11ab + 10b²         

নদী ও সমুদ্রের গল্প (রূপকথা) | Deshi Short Stories | Bangla Choto Golpo

Image
নদীর নামটি ময়ূরাক্ষী। যেমন সুন্দর নদিটীর নাম তেমনি স্বচ্ছ সেই নদীর পানি। শান্ত কিন্তু প্রবাহমান নদি ময়ুরাক্ষি। তার জীবনটা অন্য নদ নদীর তুলনায় নিতান্তই সাধারন। অন্য নদির মত কোন সময় রাগ উঠলে চারপাশ ডুবিয়ে বন্যা তৈরি করেনা। অন্য কোন নদের প্রভাবে নিজের গতিও কখনও বদলায় না। তবে পরিস্থিতি বুঝে নিজেকে ঠিকি অন্যভাবে সাজিয়ে নিয়ে নিজের অস্তিত্ব রক্ষা করে ময়ুরাক্ষি। বিশালাকার কোনো সমুদ্রও তাকে তাড়া করে ধরতে পারেনা। ধরলেও ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। যে তার গতি সবসময় বজায় রাখে এমন নদির সাথে কখনও ক ি পেরে ওঠা যায়? আর এর জন্য নদিটিরও কপালে আজ পর্যন্ত কোনো সমুদ্রের প্রেম জুটল না। সে কোনো সমুদ্র নিজের কপালে জুটানোর কথা ভাবেওনা। সমুদ্রমিলনে তার কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই বললেই চলে। নিজের গতি বজায় রাখাই যার ধর্ম তারকি কোনো আকাঙ্ক্ষা থাকতে পারে? অপরদিকে তারই জমজবোন ঝিন্মলতা। বোন জমজ হলেও তাদের মধ্যে মিলের থেকে অমিলই বেশী। সে উড়নচণ্ডী ধরনের নদী। কোনো বখাটে সমুদ্রের কাছে ধরা পড়লে তার মধ্যে নিজেকে বিলিন করে নিজেকে শক্তিশালি করে। অগভির সমুদ্ররা তার নাগাল পেতে নাকচুবনি খায়। জীবন চলার পথে বার বার গতি পরিবর্তন কর

..............ঘুমের চক্র নির্নয় করে সঠিক সময়ে ঘুমান এবং ঘুম থেকে উঠুন

..............ঘুমের চক্র নির্নয় করে সঠিক সময়ে ঘুমান এবং ঘুম থেকে উঠুন
................Sleep Tracker Alarm Android App